The Man From Taured (Redemption)

Content Courtesy: Tarunava Saha
“Get Up its 8’o clock”
A female voice chattered again and again.
I hurried up and went for my daily essentials with my dream of dawn broken in clusters of the night sky. After a shower and breakfast I was out for my daily duty. The dream of dawn disappeared by then within the hustles of consciousness.
I,Haruto Tadaoki,the Officer in Charge of The Customs Department,Tokyo International Airport was on my way of routine works in the office. No! I don’t have any connection with the famous samurai of the late Sengoku period. Yet people sometimes do relate me to those historic stuffs but that doesn’t have anything to do with me.
The Tokyo Airport was crowded as usual with all everything as normal as water. Or anomalous as water ? There was a sudden rushes around the corners of the 2nd checkpoint and the officers over there looked utterly confused. I was informed of an identity confusion regarding a passenger which was again a normal issue for us.On reaching the spot I met him, Him???
A man as dressed as us,as smart as us with similar attire. Scratchy beard,a nose which was tired of excessive snuff and a weird tattoo on his wrist made him a weird personality. 
 An officer just rushed in as soon as I was visible to him. He handed me a Passport which looked quite different than I ever saw.On checking it, It stated that the passport is of Taured , the officer also produced me some currencies of Taured which he discovered from the man of the whole confusion.I kept them in pocket and took him for some investigations so that the confusion gets cleared quickly.
On the table lied all his documents which said he is a citizen of Taured, with all those currencies fallen in crests over the table marked the man’s innocence of being a fraud. I was carried away at times with feeling that May be! May be there is something wrong in this case. But those honest eyes never spoke of being fraud instead they spoke of substantial harassment. He went on saying,” Gentleman this has been my business route for the last 20 years...”
But how could I believe of a land I never heard of? Of a land with no identity?
The protagonist was held in a hotel and was said not to leave until we verify his identity and the identity documents proves to be worthy enough.  
It was 6pm Evening, pleasant breezes all over with overcast engulfing the entire hemisphere. After a tiring afternoon I just took out all the documents, the man produced. The smell of reality sometimes ruptures the walls of imagination, taking out something what we call “Dream”.Even I felt the same when my eyes got stuck to the date of signature on his passport.
It showed 12.06.3171. 
I quickly checked his other documents which usually stated dates between 3169-3171.I had a talk with the officers and all what we concluded is those honest eyes shed thorny treacherous motives. May be a terrorist.....
We were on our way for the hunt. An officer called the hotel authority and informed them the same so that the man gets no point of escape. We reached the hotel and rushed in to his room. The door was broken in a flash, but.... but for whom?? There was no one inside the room. “The man escaped”, shouted an officer. The whole city police was engaged in search of the man. The CCTV footages made things more complex. They failed to show any footage of the man getting out of the hotel or from his room. I was searching every nook and corner of his room and then, a piece of paper just stuck to my watch. 




The Failed Redress

 To the coldest of nights,
 The grandest of hollowness,
 where a woman torn apart,
 in the misk of forgiveness,
 The game is On ,My friend,
 The game is On.

 To a boy who starved tonight,
 The halloween of being deprived,
 where every breath dies,
 in the dark helm of eternity,
 The game is On,My friend,
 The game is On.

 To the scariest dream you had,
 The gothic is out there,
 where the darkest secret lies,
 He stared at you every night,
 The game is On, My friend,
 The game is On.

 To the end always desired,
 The curtains stood tall,
 where a story always cried,
 your blood knew its haven
 The game is On,My friend,
 The game is On......

গোধূলি

আজকের সকালটা অনেক আলাদা বাকিদের চেয়ে, আজ যেন দীর্ঘ একশত বছর পর সূর্যের আলোতে কোনও বন্যায় ধ্বংস দ্বীপান্তর আবার নিজের রূপ ফিরে পেয়েছে৷ দূরে কোথাও মাইকে আজহান বাজছে , তারই সাথে তাল মিলিয়েছে সংকীর্তন আর দূরে কোথাও সময়ের অস্তিত্ব জানিয়ে চলেছে প্রতিনিয়ত চার্চের ঘন্টা৷
বেশ কিছুদিন ভাল করে ঘুমতে পারিনি, আজ জানালা দিয়ে পৃথিবীটা দেখে প্রথমবার আক্ষেপ হল, "আর কিছুদিন থাকলেই হতো!"৷ ঠিক দু পা পিছিয়ে ঘরের দিকে তাকাতেই মনে হলো , " নাহ, ভালোই হয়েছে"৷
নিচের ঘরে শুনতে পেলাম মায়ের গলা৷ সে আজকাল বড্ড তাড়াতাড়ি উঠে পরে৷ শুনতে পেলাম সে বোনকে বলছে, " যা দাদাকে ডাক গিয়ে, আর কত যে ঘুমবে, বাড়ি আসলেই কেবল ঘুম আর ঘুম"৷ শুনে শুধুই হাসলাম৷
না খিদে পাচ্ছেনা কেন? ভারি সমস্যা তো!
সেই সকাল থেকে কিছু খাইনি তবু খিদে নেই, না আছে কোথাও যাওয়ার তাড়া৷ সাথে তো ফোনটাও আনলাম না৷ সেই কাল রাতে দুই এক টুকরো কথা বলেছি ওর সাথে৷ কে জানে কলেজ থেকে ফিরল কি না৷ ইসস...

আকাশের রূপটা ক্ষনিকের জন্য বদলে গেল৷ লালচে বিকেলটা যেন কোনও মায়ের আর্তনাদে নিজের রং হারালো৷ একবার বাড়ির দিকে যাব ভাবলাম, সাহস হলো না৷ তাহলে যাব কোথায়? একবার ভাবলাম যাই ওর কাছে ,জানালার ফাঁক দিয়ে উঁকি মারা যায় যদি, যদি একবার ওর হাসি টা দেখতে পেতাম৷ কিন্তু ওর সামনেই বা দাড়াবো কোন মুখে৷ হঠাৎ দূরে দাড়িয়ে থাকতে দেখলাম আমার পুরোনো বন্ধুকে৷ জড় গলায় ডাকলাম, " কিরে হতভাগা , তুই এখানে কি করছিস?"৷ সে কেবলই বললে, " এই যে মুহূর্তে বেঁচে আছি"৷ দেখলাম দূরে রাস্তা দিয়ে এক বৃদ্ধা হেঁটে চলেছে৷ "কিন্তু কিন্তু, এটা যে তোর মা", বলতেও সে নিরবে চেয়ে রইল আমার কোনও কথার উত্তর না দিয়ে৷

তারপর ঘরে ফিরেছিলাম আমি একবার৷ বাড়ির গেটের বাইরের ভিড় কাটিয়ে ঢুকতেই দেখি মা বসে গেটটাকে জড়িয়ে ধরে৷ বাবা কেমন থমকে দাড়িয়ে আছে৷ বোন কান্নায় লুটোপুটি খাচ্ছে মাটিতে৷ বলতে ইচ্ছে করল একবার মায়ের কানে, " মা, রাজার সময় ফুরিয়েছে" ৷ কিন্তু সাহস হলো না৷ আসতে আসতে দেখলাম গাড়ির পিছনে মা দৌড়চ্ছে, সে লুটিয়ে পড়েছে রাস্তার মাঝে৷
নিজর কাছে প্রশ্ন করতে ইচ্ছে হলো, "আমি কি এতটা মূল্যবান ছিলাম?"

রাস্তায় যেতে যেতে মনে হলো ও কি আদতেও জানে যে আর কোনও কফি সপে, কথাহিন বিকেলে কেউ অপেক্ষা করবেনা আর কখনও... মনে হল দেখি ফোনের গ্যালারির কোনও এক কোনে পরে থাকা আমার কোনকোনও ছবির দিকে এক দৃষ্টিতে চেয়ে রয়েছে কি সে... চোখের কোনে হয়তো এক দু ফোটা জল গড়িয়ে পড়েছে অবিরাম৷ কিন্তু কাঁদবেই বা কেন ওকে তো সব বলছিলাম আমি৷ শুধু তারিখটা বলা ছিল না৷ বা হয়তো সেটাও বলেছিলাম৷

শ্মশানের চুল্লীটে ধুকতেই ঠান্ডা শরীরের অবশিষ্ট স্বপ্ন টুকু ক্ষনিকের জন্য রাতের তারাদের মাঝে মিশে গেল৷ তারপর?
তারপর আমার সাথেই পুড়ে গেল একটা আধপেটা ছেলের ফ্ল্যাটবাড়ির দিকে চাহনি৷ পুরে গেল কোন ক্যানসার আক্রান্তের প্রতি মুহূর্তের জ্বালা৷ জ্বলতে থাকল ধর্মের প্রতি পান্ডুলিপি৷ চারিদিকে জলন্ত রণভূমি, তার মাঝেও বার বার দেখতে পেলাম মায়ের মাটিতে লুটিয়ে পরা আর দেখলাম কোনও এক ঘরের কোনে দ্রির অপেক্ষা একজনের.....

মনে হলো থেমে যাই....

Syria

পিয়েরোর মোনালিসার দিক একদৃষ্টিতে চেয়ে রয়েছি হঠাৎ ছবির নীচে লক্ষ্য করতেই কৌতূহল বাড়ল৷ ছবির নীচে হাত বোলাতেই হাতে রক্তের দাগ ৷ একটু অবাক হলাম ঠিকই তবে সামলে নিলাম নিজেকে৷ আসলে রক্তের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলেছি দিব্বি এই ৬ বছরে৷ ডামাস্কাসের গলিতে কত লোককেই না খুন করেছি আর তার সাথে গলা টিপে ধরেছি মনুষ্যত্বের৷ জীবন কখনোই আমার কাছে জীবন রূপে আসেনি, এসেছে লেনদেনের সম্পর্ক নিয়ে৷
পিছন ঘুরতেই নজর কাড়ল টেবিলে রাখা একটা কাটা হাত, যে হাত আমার কাছে মূল্যহীন বললেই চলে ৷ কিন্তু সেটা থেকে চুঁয়ে পরা রক্ত ঘরের মেঝেতে দল ভারি করেই চলেছে৷হাতটা ছুড়ে ফেলে দিতেই হলো, কিন্তু কিন্তু.....

চেয়ারে বসে চোখ বুজলাম , শান্তির খোঁজে বললেই চলে৷শরীরটা ভেঙে পরেছে গা ঢাকা দিতে দিতে৷ তবে বার বার মোনালিসার ছবির নীচের রক্তের দাগটা মাথায় টোকা মারছে৷ হঠাৎ একটা বাচ্চার গলা শুনলাম মনে হল৷
কিন্তু সেটা কি করে সম্ভব?
উঠে দরজা খুলে বারান্দায় দাড়ালাম কিছুক্ষণ৷ বাইরেটা ঘুটঘুটে অন্ধকার , ঠান্ডা হাওয়া বয়ে যাচ্ছে তীব্রতার সাথে৷ সামনের বাগানে একটা ছোট্ট আলোর খোঁজ মিলল, আসতে আসতে সেটা আমার দিকেই ধেয়ে এলো৷
আমায় ঘিরে এক অদ্ভুত যুদ্ধের পরিবেশ, এপাশে সাদা কাপড়ে ঢাকা কিছু ছোট্ট প্রাণ যাদের দেহ কৈফিয়ত চেয়ে চলেছে আমার কাছে প্রতি নিয়ত৷ আমার হাঁটু ধরে বসে সেই মেয়েটি যার ছেঁড়া-ফাটা শরীরের প্রতি রক্তের ফোটায় মিচকে হেসে চলেছে আমার যৌনবিলাসিতা৷ সে প্রাণভিক্ষুক নয় , সে একটি মা৷৷
তবে যদি এটুকুতেই গলে যেতাম, তাহলে কি কখনো ওদের খুন করে নিজের জীবনতৃষ্ণা মেটাতে পারতাম? ওদের যে মরতেই হতো, মরতেই হতো ক্ষমতার হাতে৷ একটা ফুটফুটে বাচ্চা ছেলে আমার দিকে এগিয়েই চলেছে ক্রমশ৷ কিছুটা কাছে আসতেই চেহারাটা খুব চেনা লাগল৷ পাশের দেওয়ালেই তো ঝুলছে এই এক চেহারার একটা ছবি৷ কাছে এসে সে কেবল আমার হাত ধরে হাঁটতে লাগল৷ ডামাস্কাসের পুরোনো গলি পেরিয়েছি সবে, বুকের ভিতর কেমন ছ্যাঁক করে উঠল৷ চারিদিকে মাটি খুঁড়ে বেড়িয়ে এসেছে যে ওরা৷ কিন্তু ওরা যে আমার মত নয়, ওরা যে আমার সাথেই এগিয়ে চলেছে৷ একটা পার্কে দিব্বি লাফিয়ে বেড়াচ্ছে জীবনের ছোট্ট অণু-পরমাণু গুলো৷ পার্কে পা রাখতেই ওরা শান্ত, ওদের মুখ রক্তে ভরে উঠেছে , ওদের শিকার করেছি হয়তো আমিই প্রতি হামাগুড়ির পদক্ষেপে৷ রক্তাক্ত চেহারাগুলো দিয়েও হাসি বেড়িয়ে আসছে,ওরা বোঝেনি ,
ওরা বোঝেনি তাহলে যে আমি সফল আর ওরা হেরে গিয়েছে৷ কিন্তু....
নাহ এবার আবার অন্ধকার.....
চিরআধারের প্রবেশপথে সবে প্রথম পা রেখেছি....
সামনে মোনালিসার ছবির নীচে পরে আমার মৃতদেহ৷৷
কিন্তু কিন্তু আমিই জিতেছি৷৷
পাশের দেওয়ালের ছবির চেহারা বোধহয় আমার সাথেই মিলে যায়,তবে আজ থেকে ২৬ বছর আগের আমির সাথেই তার বেশী মিল৷

চিরকলঙ্কিত

অরণ্যের ডাকঘরে হরদম মৃত্যু সংবাদ বয়ে এনেছে,
কখনো ডাকটিকিটে হয়ে এসেছে ধর্ষিত নারীর কাপড়ের টুকরো,
কখনো মৃতদেহ মুড়ে এসেছে ধর্মের নষ্টামী,
আবার কখনো বসন্তের কাজল-লতা হয়ে এসেছো তুমি৷
ঋতুস্রাবের লাল আঁচড়ে কত মেঘবেলায় সতীত্বের পরীক্ষা দিয়ে চলেছো,
তোমার ধর্ম প্রতিনিয়ত তোমায় পঙ্গু করে চলেছে,
তবু লিখেছো তুমি,
                            লিখেছো আমাকে৷
উলগুলানের গান ধেয়ে এসেছে মৃত যাযাবরের রক্তাক্ত আস্তিন ছুঁয়ে,
তুমি বসন্তকে হারিয়েছো তোমার লিঙ্গছলের প্রতারণায়,
তুমি প্রতারিত প্রেমিকের দলে  আমাকে ঠেলে দিয়েছ  অবলীলায়,
আমার মৃত্যু তোমার খোলা চুলের অবৈধতাকে কাটিয়ে তুলবে,
কিন্তু কি বা অবৈধ?
তোমার শরীরের হাজার পুরুষের দাগ কেবলই যে অপেক্ষার বার্তা বয়ে এনেছে,
তোমার অপেক্ষা প্রতিরাতে হাজারো মাইল দূরে এক অচেনা আমির অস্থি জ্বালিয়েছে,
অপেক্ষায় আমিও ছিলাম তবে কেবলই অপেক্ষায়৷

তোমার কোন চিঠি আজও ঠিকানায় পৌঁছোয়নি,
তারা ভবঘুরে ডাকবাক্সের অন্ধকারে,
তবু আমি সবই পড়েছি,
পড়েছি মেঘ হয়ে যক্ষের অজান্তেই,
আমার প্রিয়া অলকাপুরীর অন্ধকারে বন্দী,
জানি প্রতারক আমি,
                       বসন্তের হাওয়া চিঠিগুলোকে গা মেলে ধরেছি
ইতিহাস তবু চিরকাল যক্ষের অপেক্ষায় কেঁদেছে,
তার কাছে তুমি অবহেলিত,
আর আমি?
চিরকলঙ্কিত৷৷